ওয়াইন তৈরিতে সেরা ৫টি দেশ
বিশ্বের অনেক দেশই ওয়াইন তৈরির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত, কিন্তু তার মধ্যে শুধুমাত্র অল্প কিছু দেশেই দারুণ স্বাদের ওয়াইন পাওয়া যায়। আসুন আজ বিশ্বের সেরা মানের ওয়াইন তৈরি করে এমন কিছু দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।
প্রথম স্থান - ডেনমার্ক
এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে ডেনমার্ক, গত বছরের থেকে তিন ধাপ এগিয়েছে। এই নর্ডিক দেশটি মানসম্পন্ন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক নিরাপত্তার বিখ্যাত। দেশটির সরকার বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রদান করে এবং শিশুর যত্নের পরিষেবার জন্য ভর্তুকি প্রদান করে। অতিরিক্তভাবে, কর্মক্ষেত্রে সন্তুষ্টির দিক থেকে ডেনমার্ক প্রবাসীদের জন্য সেরা দেশ হিসাবে স্বীকৃত: ৮৪% প্রবাসী তাদের কর্ম-জীবনের ভারসাম্য নিয়ে খুশি, যা বৈশ্বিক গড় 60% এর চেয়ে অনেক বেশি।
দ্বিতীয় স্থান - সুইডেন
যদিও সুইডেন এই বছর প্রতিবেশী দেশ ডেনমার্কের কাছে শীর্ষস্থান হারিয়েছে, তবুও দেশটি এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সুইডিশ সরকার অনন্য মাতৃ ও পিতৃত্বকালীন ছুটি সহ বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষা প্রদান করে (আইনিভাবে, দেশটির নাগরিকরা সন্তানের জন্ম বা দত্তক নেওয়ার পরে ৪৮০ দিন বেতনভুক্ত ছুটি উপভোগ করতে পারে)। অধিকন্তু, সুইডেনের নাগরিকদের গড় আয়ু ৮২.৮ বছর যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। এটি দেশটির মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে প্রতিফলিত করে।
তৃতীয় স্থান - সুইজারল্যান্ড
এ বছর সুইজারল্যান্ড এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। দেশটি স্থিতিশীল অর্থনীতি, উচ্চ মাত্রার নিরাপত্তা এবং নিম্ন বায়ু দূষণের জন্য পরিচিত। এখানে বার্ষিক মাথাপিছু গড় আয় $৩৯,০০০, যা বৈশ্বিক গড় থেকে অনেক বেশি এবং দেশটির কর্মজীবী নাগরিকদের ৮০% উচ্চ বেতনের চাকরি করে। উপরন্তু, সুইজারল্যান্ড ক্রয় ক্ষমতার দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ এবং নিরাপত্তার দিক থেকে সপ্তম স্থানে রয়েছে, যা দেশটিকে বসবাসের জন্য সবচেয়ে স্বস্তিদায়ক দেশগুলোর মধ্যে একটি করে তুলেছে।
চতুর্থ স্থান - নরওয়ে
নরওয়ে আরেকটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ যেটি নিয়মিতভাবে এই তালিকার শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করে। দেশটির শক্তিশালী অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থানের উচ্চ হারই এর প্রধান কারণে। ২০২৪ সালে, নরওয়ের জিডিপি $৫২৭ বিলিয়নে পৌঁছেছে, এবং এখানে দীর্ঘমেয়াদী বেকারত্বের হার মাত্র ০.৯%। দেশটির ৭৫% কর্মজীবী নাগরিক ভাল বেতনের চাকরি করে। নরওয়েজিয়ানদের আয়ু অনেক বেশি হয়ে থাকে: এখানকার পুরুষরা গড়ে ৮০.৯ বছর এবং নারী ৮৪.৩ বছর বাঁচে।
পঞ্চম স্থান - কানাডা
স্থিতিশীল অর্থনীতি, শক্তিশালী শ্রমবাজার, উচ্চ পরিবারিক আয় এবং উন্নত সামাজিক নিরাপত্তার কারণে কানাডা এই তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। দেশটির গড় পারিবারিক আয় বার্ষিক ভিত্তিতে ৪৬,০০০ কানাডিয়ান ডলার, যা বৈশ্বিক গড় থেকে ৫,০০০ কানাডিয়ান ডলারের থেকে অনেক বেশি। দেশটির সরকার বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা এবং মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করে। উপরন্তু, কানাডায় বিশ্বের সর্বোচ্চ হারের কর্মসংস্থান রয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী কানাডিয়ানদের মধ্যে ৭০% চাকরিতে নিযুক্ত রয়েছে, এবং এখানকার দীর্ঘমেয়াদী বেকারত্বের হার মাত্র ০.৫%।
বিশ্বের অনেক দেশই ওয়াইন তৈরির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত, কিন্তু তার মধ্যে শুধুমাত্র অল্প কিছু দেশেই দারুণ স্বাদের ওয়াইন পাওয়া যায়। আসুন আজ বিশ্বের সেরা মানের ওয়াইন তৈরি করে এমন কিছু দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।
সাম্প্রতিককালে সবচেয়ে বড় খবর হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়। এই ঘটনাটি সারা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, যা আমাদের আবারও মনে করিয়ে দেয় যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস জুড়ে, বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট নাটকীয়ভাবে দেশটির অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির পুনর্বিন্যাস করেছে এবং বিদেশে দেশটির প্রভাব জোরদার করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী কিছু ঘটনার দিকে আলোকপাত করা যাক
ডিপফেক হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে নকল ভিডিও, অডিও এবং বাস্তব মানুষের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ছবি তৈরি করার প্রযুক্তি, যা দেখতে ও শুনতে বাস্তব মনে হলে তা আদতে বাস্তব নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এটি অবিশ্বাস্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, যা প্রশংসা এবং উদ্বেগ উভয়ই উদ্রেক করেছে। যেসকল সেলিব্রেটিদের মুখ প্রায়শই এই ধরনের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, তারা এর প্রভাব সবচেয়ে তীব্রভাবে অনুভব করেছে। এই প্রবন্ধে, আমরা পাঁচজন "ডিপফেক প্রযুক্তির" শিকার ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করব।